
সম্প্রতি তিনি একটি লাইভ স্ট্রিমিং এ কল্পনার জগৎ তৈরির লক্ষ্যে দ্বীপ, গাছ এবং সমুদ্র সৈকতের চিত্র তুলে ধরেছেন। আর এসব চিত্র তৈরি করা হয়েছে এআই বা আর্টিফিশিয়াল ইনটেলিজেন্সের মাধ্যমে।
কল্পনার জগৎ তৈরির জন্য যে কনটেন্ট তৈরি করা হবে সেগুলো বিভিন্ন ভাষাতে অনুবাদের জন্য কাজ করবে মার্ক জাকারবার্গ। সম্প্রতি তিনি একথাও জানান। তিনি আরও জানান, কল্পনার জগতে যেন সবাই ঢুকতে পারে তার জন্য নিজ নিজ ভাষায় এর অনুবাদ করা হবে।
আর এসব ভার্চ্যুয়াল জগতে প্রবেশের জন্য হেডসেট অথবা গ্লাস ব্যবহার করা হবে বলে জানান জাকারবার্গ।
আর্টিফিশিয়াল ইনটেলিজেন্স প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে কল্পনার জগতকে সুরক্ষিত করা হবে এবং সঙ্গে গোপনীয়তাও বজায় রাখা হবে।
আর্টিফিশিয়াল ইনটেলিজেন্স এর প্রধান ইয়ান লিকান বলেন, বিগত ১০ বছর থেকে ফেসবুক এআই প্রযুক্তিকে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য বিনিয়োগ করে যাচ্ছে। শুধু তাই নয় এর জন্য বিশ্বের বড় বড় বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কাজও করছেন।
এছাড়া জানুয়ারিতে ঘোষণা করা হয়, নতুন একটি এআই সুপার কম্পিউটার তৈরি করা হলে এ প্রযুক্তি খুব দ্রুত এগিয়ে যাবে। চলতি বছরের মাঝামাঝি সময়ে এটির নির্মাণের কাজ শেষ হবে বলে জানানো হয়।
গত বছরের অক্টোবরে ফেসবুক তার নাম পরিবর্তন করে মেটাতে রূপান্তর করে। এছাড়া ফেসবুকের কর্মপরিকল্পনা বৃদ্ধি পাওয়ায় ইউরোপে ১০ হাজার কর্মী নিয়োগ দেওয়া হয়।
সূত্র: বিবিসি
আপনার মূল্যবান মতামত দিন: