
নিজস্ব প্রতিবেদক: ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট প্রসঙ্গে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘সবদিক বিবেচনা করে নিম্নবিত্ত-মধ্যবিত্তদের বিষয়কে নজর দেওয়া হয়েছে। কাজেই এটা গরিবের বাজেট, ব্যবসাবান্ধব বাজেট ও গণমুখী বাজেট। করোনা-পরবর্তী সময়ে অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর বাজেট।’
বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদের বাজেট অধিবেশন থেকে বেরিয়ে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
ওবায়দুল কাদের বলেন, এ বাজেটে নিশ্চয়তা আছে। সামাজিক সুরক্ষার আওতা বাড়ানো হয়েছে। এ খাতে আগের চেয়েও সাত হাজার কোটি টাকা বেড়েছে।
তিনি বলেন, করোনাভাইরাসের অভিঘাত পেরিয়ে উন্নয়নের ধারাবাহিকতায় প্রত্যাবর্তনের লক্ষ্য নিয়ে প্রস্তাবিত ২০২২-২৩ অর্থবছরের বাজেটের আকার হচ্ছে ৬ লাখ ৭৮ হাজার ৬৪ কোটি টাকা। এবারের বাজেটের আকার যেমন বড়, তেমনি এ বাজেটে ঘাটতিও ধরা হয়েছে বড়।
উল্লেখ্য, ২০২২-২৩ অর্থবছর বাজেটের আকার : ৬ লাখ ৭৮ হাজার ৬৪ কোটি টাকা। রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৪ লাখ ৩৩ হাজার কোটি টাকা। বাজেট ঘাটতি : ২ লাখ ৪৫ হাজার ৬৮১ কোটি টাকা।
এছাড়া প্রস্তাবিত বাজেট অনুযায়ী যেসব পণ্যের দাম বাড়তে পারে সেগুলো হলো- বডি স্প্রে, প্রসাধনী পণ্য, জুস, প্যাকেটজাত খাদ্য দ্রব্য, আমদানি করা ফল, ফুল, আমদানি করা ফার্নিচার, কসমেটিকস, বিড়ি-সিগারেট, তামাক, গুল, জর্দা, প্রাইভেটকার, আমদানি করা ফ্রিজ, এসি, আমদানি করা মোটরসাইকেল, আমদানি করা মুঠোফোন, চীজ, গুঁড়ো দুধ।
বিদেশ বার্তা/ এএএ
আপনার মূল্যবান মতামত দিন: