ঢাকা | সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫, ৭ বৈশাখ ১৪৩২ [email protected] +৮৮ ০১৬৮২ ৫৬ ১০ ২৮, +৮৮ ০১৬১১ ০২ ৯৯ ৩৩

চিনির দাম বাড়ানোর প্রয়োজন ছিল: বাণিজ্যমন্ত্রী

মো: মনিরুল ইসলাম | প্রকাশিত: ২৮ জানুয়ারী ২০২৩ ০৩:৩৪

মো: মনিরুল ইসলাম
প্রকাশিত: ২৮ জানুয়ারী ২০২৩ ০৩:৩৪

ছবি : সংগৃহীত

বিদেশবার্তা ডেস্ক : বাজারে আরেক দফা বাড়ছে প্যাকেটজাত ও খোলা চিনির দাম। নতুন করে দাম বাড়ানোর যে ঘোষণা দেওয়া হয়েছে, তাতে প্রতি কেজি চিনির দাম বাড়বে পাঁচ টাকা করে। ফলে এক কেজি পরিশোধিত খোলা চিনি ১০৭ টাকা ও প্যাকেটজাত চিনি ১১২ টাকায় বিক্রি হবে। আর এই মূল্যবৃদ্ধিকে সঠিক বলে মনে করছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টপু মুনশি। তিনি জানান, চিনির দাম বাড়ানোর প্রয়োজন ছিল। যখন কমার প্রয়োজন হবে তখন কমানো হবে।

বৃহস্পতিবার (২৬ জানুয়ারি) রাজধানীর মতিঝিলে এক অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। বাণিজ্যমন্ত্রী জানান, খোলা চিনির দাম প্রতি কেজিতে পাঁচ টাকা বাড়িয়ে ১০৭ টাকা করা হয়েছে। আর প্যাকেটজাত চিনির দাম প্রতি কেজি ১১২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। চিনির দাম বাড়ানো সঠিক সিদ্ধান্ত হয়েছে। মূল্যবৃদ্ধি তখনই করা হয় যখন প্রয়োজন হয়। মূল্যায়ন করেই এটা করা হয়ে থাক।তিনি বলেন, যে দাম হওয়া উচিত বিভিন্ন হিসাব-নিকাশ করেই সেটা করা হয়েছে। এটা না করা হলে ফলাফল ভিন্ন হবে। বাজারে চিনি পাওয়াই যাবে না। এটা বিবেচনা করেই দাম বাড়ানো হয়েছে, আবার যখন কমার প্রয়োজন হবে তখন কমানো হবে।

এছাড়া দুই মাস না যেতেই আবারও বাড়ানো হলো চিনির দাম। বর্তমান সময়ে চিনিকলগুলো যখন উৎপাদন সীমিত করে ফেলছে তাই ব্যবসায়ীরা ইচ্ছা মতো দাম বাড়াচ্ছে, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে টিপু মুনশি বলেন, এটা আপনাদের ভুল ধারণা। মোট প্রয়োজনের মাত্র এক শতাংশ চিনি দেশে উৎপাদন হয়। উৎপাদিত চিনির পরিমাণ ৫০ হাজার টন। ফলে চিনির চাহিদা আমদানি করে পূরণ করতে হয়। গ্লোবাল মার্কেটে চিনির দাম বেড়ে যাওয়ায় এ সমস্যাটা হয়েছে। আমরা চেষ্টা করছি যাতে ভ্যাটটা একটু কমিয়ে দেওয়া হয়।



আপনার মূল্যবান মতামত দিন: